জয়তুন ফল জয়তুন তেল
Original price was: 720.00৳ .390.00৳ Current price is: 390.00৳ .
জয়তুন ফল (350 গ্রাম) জয়তুন তেল:
বোতল সহ ওজন 550 গ্রাম:
জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা
জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার সমাধানের জন্য জয়তুন ফল ও তেল ব্যবহৃত হচ্ছে
। রূপচর্চা থেকে শুরু করে শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে জয়তুন ফল ব্যবহৃত হয়৷ আমরা আজকে জয়তুন ফল ও তেলের সব রকম তথ্য ও উপকারীতা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। চলুন তাহলে জেনে নিন জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা সম্পর্কে –
জয়তুন ফল খাওয়ার উপকারিতা:
১. ফাইবারের চাহিদা পুরণঃ জয়তুন ফলে রয়েছে প্রচুর আশঁ বা ফাইবার। এটি ফল বা সবজি হিসেবে খেতে পারেন। এবং ফাইবারের চাহিদা পুরণ করতে পারেন।
২. কোষের সুরক্ষাঃ জয়তুনের ফল এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা কোষের সুরক্ষা দেয়
৩. টিউমারের সমাধানঃ জটিল টিউমার বা ক্যান্সার রোগ মুক্তির জন্য জয়তুনের ফল খুবই উপকারী।
৪. দাঁতের যত্নঃ দাঁতের ক্যাভিটি রোধ ও মাড়ি ফুলে যাওয়া রোধ করে জয়তুন ফল। রাসুল (সা.) এই জন্যই একে উত্তর মিসওয়াক হিসেবে উল্লেখ করেন।
৫. স্মৃতিভ্রমের চিকিৎসাঃ স্মৃতিভ্রম বা অ্যালজেইমার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এই ফল।
৬. খনিজ সমৃদ্ধঃ সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রনের মত খনিজের ঘাটতি পুরণ করে জয়তুন ফল। ৭. কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে ও মুক্তি পেতে সাহায্য করে জয়তুন ফল।
৮. ক্যান্সার ঝুঁকি রোধঃ ক্যান্সারের বিস্তার রোধ করতে জয়তুন ফলের উপকারীতা অপরিসীম কারণ এটি কোষের মেমব্রেন কে রক্ষা করে ক্যান্সারের বিস্তার কমায়।
৯. ত্বকের যত্নেঃ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে জয়তুনের ফল ব্যবহার করা হয়।১০. রক্তশূন্যতা প্রতিরোধঃ রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া প্রতিরোধে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে জয়তুন ফল।
জয়তুন ফল খাওয়ার নিয়ম:
জয়তুন ফল সরাসরি খেতে অনেকেই পছন্দ করেন না। তবে জয়তুন ফলের ঔষধি ফলাফল পেতে গরম জলের সাথে মিশিয়ে সেবন করা হয়।
তাছাড়া অনেকে আচার হিসেবে জয়তুন ফল খেয়ে থাকেন। তবে খালি পেটে জয়তুন ফল না খাওয়া উত্তম। এবং অতিরিক্ত জয়তুন ফল সেবন করলে অনিদ্রা,
মাথাব্যাথা ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই জয়তুন ফল পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
জয়তুন তেলের উপকারিতা
১. ভিটামিন-ই সমৃদ্ধঃ
জয়তুনের তেল ভিটামিন -ই সমৃদ্ধ। যাদের ভিটামিন-ই এর অভাব রয়েছে তারা অবশ্যই জয়তুনের তেল খেয়ে দেখতে পারেন।
২. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণঃ
জয়তুনের তেল আমারে শরীরে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কারণ এতে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট। জয়তুনের তেল রক্তের কোলেস্টেরল দূর করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩.রক্তশূন্যতা প্রতিরোধঃ
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করতেও জয়তুনের তেল বিশেষ ভুমিকা রাখে। সাধারণত যেসব মেয়েরা রক্তশূন্যতায় ভোগের তাদের জন্য জয়তুনের তেল খুবই কার্যকরী।
৪. ক্যান্সারের চিকিৎসাঃ
টিউমার, ক্যান্সার সমস্যার চিকিৎসায় জয়তুনের তেল ভাল কাজ করে।
৫. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমাধানঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে জয়তুনের তেল।
৬. জন্মদাগ থেকে মুক্তিঃ
সন্তানের জন্মগত দাগ এড়াতে, গর্ভবতী মেয়েরা জয়তুনের তেল মালিশ করতে পারে। তাছাড়া সন্তান জন্মদানের পর শরীরে যে দাগ তৈরি হয় তা থেকে মুক্তি পেতে জয়তুনের তেল ব্যবহার করা যায়।
জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা
জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা বলে শেষ করা সম্ভব নয়। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার সমাধানের জন্য জয়তুন ফল ও তেল ব্যবহৃত হচ্ছে
। রূপচর্চা থেকে শুরু করে শারীরিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে জয়তুন ফল ব্যবহৃত হয়৷ আমরা আজকে জয়তুন ফল ও তেলের সব রকম তথ্য ও উপকারীতা আপনাদের সামনে তুলে ধরব। চলুন তাহলে জেনে নিন জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা সম্পর্কে –
জয়তুন ফল খাওয়ার উপকারিতা:
১. ফাইবারের চাহিদা পুরণঃ জয়তুন ফলে রয়েছে প্রচুর আশঁ বা ফাইবার। এটি ফল বা সবজি হিসেবে খেতে পারেন। এবং ফাইবারের চাহিদা পুরণ করতে পারেন।
২. কোষের সুরক্ষাঃ জয়তুনের ফল এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা কোষের সুরক্ষা দেয়
৩. টিউমারের সমাধানঃ জটিল টিউমার বা ক্যান্সার রোগ মুক্তির জন্য জয়তুনের ফল খুবই উপকারী।
৪. দাঁতের যত্নঃ দাঁতের ক্যাভিটি রোধ ও মাড়ি ফুলে যাওয়া রোধ করে জয়তুন ফল। রাসুল (সা.) এই জন্যই একে উত্তর মিসওয়াক হিসেবে উল্লেখ করেন।
৫. স্মৃতিভ্রমের চিকিৎসাঃ স্মৃতিভ্রম বা অ্যালজেইমার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এই ফল।
৬. খনিজ সমৃদ্ধঃ সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রনের মত খনিজের ঘাটতি পুরণ করে জয়তুন ফল। ৭. কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে ও মুক্তি পেতে সাহায্য করে জয়তুন ফল।
৮. ক্যান্সার ঝুঁকি রোধঃ ক্যান্সারের বিস্তার রোধ করতে জয়তুন ফলের উপকারীতা অপরিসীম কারণ এটি কোষের মেমব্রেন কে রক্ষা করে ক্যান্সারের বিস্তার কমায়।
৯. ত্বকের যত্নেঃ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে জয়তুনের ফল ব্যবহার করা হয়।১০. রক্তশূন্যতা প্রতিরোধঃ রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া প্রতিরোধে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে জয়তুন ফল।
জয়তুন ফল খাওয়ার নিয়ম:
জয়তুন ফল সরাসরি খেতে অনেকেই পছন্দ করেন না। তবে জয়তুন ফলের ঔষধি ফলাফল পেতে গরম জলের সাথে মিশিয়ে সেবন করা হয়।
তাছাড়া অনেকে আচার হিসেবে জয়তুন ফল খেয়ে থাকেন। তবে খালি পেটে জয়তুন ফল না খাওয়া উত্তম। এবং অতিরিক্ত জয়তুন ফল সেবন করলে অনিদ্রা,
মাথাব্যাথা ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই জয়তুন ফল পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
জয়তুন তেলের উপকারিতা
১. ভিটামিন-ই সমৃদ্ধঃ
জয়তুনের তেল ভিটামিন -ই সমৃদ্ধ। যাদের ভিটামিন-ই এর অভাব রয়েছে তারা অবশ্যই জয়তুনের তেল খেয়ে দেখতে পারেন।
২. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণঃ
জয়তুনের তেল আমারে শরীরে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কারণ এতে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট। জয়তুনের তেল রক্তের কোলেস্টেরল দূর করে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩.রক্তশূন্যতা প্রতিরোধঃ
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করতেও জয়তুনের তেল বিশেষ ভুমিকা রাখে। সাধারণত যেসব মেয়েরা রক্তশূন্যতায় ভোগের তাদের জন্য জয়তুনের তেল খুবই কার্যকরী।
৪. ক্যান্সারের চিকিৎসাঃ
টিউমার, ক্যান্সার সমস্যার চিকিৎসায় জয়তুনের তেল ভাল কাজ করে।
৫. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমাধানঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে জয়তুনের তেল।
৬. জন্মদাগ থেকে মুক্তিঃ
সন্তানের জন্মগত দাগ এড়াতে, গর্ভবতী মেয়েরা জয়তুনের তেল মালিশ করতে পারে। তাছাড়া সন্তান জন্মদানের পর শরীরে যে দাগ তৈরি হয় তা থেকে মুক্তি পেতে জয়তুনের তেল ব্যবহার করা যায়।
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review