সজিনা পাতার গুড়ার উপকারিতা

সজনে পাতা হার্টের জন্য ভালো।
উচ্চ রক্তচাপ কমায়।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ঘাটতি হ্রাস করে।
এটি অন্ধত্ব দূর করতে বেশি কার্যকর। এই পাতায় গাজরের চেয়ে বেশি ভিটামিন এ থাকে।
গেটে বাত সারাতে সজন পাতার গুঁড়ো করে পেস্ট করে হাঁটু বা ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগালে ব্যথা কমে যায়।
সজনে পাতা রক্তশূন্যতা দূর করে। কারণ এতে সবজির চেয়ে ২৫ গুণ বেশি আয়রন রয়েছে।
কলার চেয়ে সজন পাতায় পটাশিয়াম বেশি থাকে। এটি অ্যান্টিজেন হিসেবে কাজ করে।
হিস্টিরিয়া নিরাময়ে সজনে পাতা কার্যকর
এটি সংবহনতন্ত্রের ক্ষমতাও বাড়ায়। নিয়মিত বিরতিতে সজনার কচি পাতার রস খেলে উচ্চ রক্তচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হবে।
প্রতিদিন সকালে ১ চা চামচ সজন পাতার গুঁড়ো পানিতে মিশিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রাইটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এটি ত্বক ও চুলের যত্নেও সহায়ক।
সজন পাউডার পেস্ট ব্যবহার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বককে মসৃণ করে।
ত্বকের বলিরেখা দূর করে।
চোখের নিচে ব্রণ ও কালো দাগ দূর করে।
চুল পড়া কমায়

সগিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

পলিউরিয়ার জন্য সজিনা পাতা খুবই উপকারী। অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে সজিনার পাতা আক্রান্ত স্থানে লাগালে খুব উপকার পাওয়া যায়।

১) কমলার চেয়ে সজিনা পাতায় ৭ গুণ বেশি ভিটামিন-সি থাকে।
2) দুধের চেয়ে 4 গুণ বেশি ক্যালসিয়াম এবং 2 গুণ বেশি প্রোটিন রয়েছে।
3) গাজরের চেয়ে 4 গুণ বেশি ভিটামিন এ রয়েছে।
4) কলার চেয়ে 3 গুণ বেশি পটাসিয়াম রয়েছে।

সগিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।

পলিউরিয়ার জন্য সজিনা পাতা খুবই উপকারী।

অ্যালার্জির সমস্যায় আক্রান্ত স্থানে সজিনা পাতা লাগালে খুব উপকার পাওয়া যায়।

প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনো পাউডার পানিতে মিশিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রাইটিস উপশম হয়।

গেটেবাতের জন্য সজিনার পাতা হাঁটুতে বা যেখানে ব্যথা হয় সেখানে লাগালে ব্যথা উপশম হয়।
সজিনা ফুলেরও অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন: হজমশক্তি উন্নত করে, বদহজম দূর করে ইত্যাদি।

সাগিনার পাতা পোকামাকড়ের কামড়ের জন্য তাত্ক্ষণিক অ্যান্টিসেপটিক হিসাবে খুব ভাল কাজ করে।

সাগিনার পাতা অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা হলে সজিনা পাতা পিষে বা অন্য খাবারের সঙ্গে খান।

সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরকে সচল রাখে। 13) সজিনা হাড়ের ক্ষমতা বাড়ায় যা একটি প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকা পালন করে।

সজিনা পাতা লিভার ও কিডনিকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।

সজিনা পাতা গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বাড়ায় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।

শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। তাই ব্যায়ামের পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।

গবেষকরা সজন পাতা ও ডাটাকে পুষ্টির সুপার ফুড এবং সজন গাছকে অলৌকিক গাছ বলে। এটি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীর আগের চেয়ে সুস্থ থাকে।